
বাংলাদেশে টেভি চ্যানেলগুলো বিভিন্ন অনুষ্ঠান করে থাকে তবে সম্প্রতি টকশো গুলোতে উপস্থিত ব্যক্তিদের যে ভাবে অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্ন করা হয় তাতে মন হয় তারই সব জানে কিন্তু উপস্থিত ব্যক্তিরা তেমন কিছু জানেন না। শুধু তাই সরকারের বিভিন্ন বিষয় যে ভাবে তুলে ধরা হয় যে গুলো বিভ্রান্তিমূলক। সরকারের বিরুদ্ধে তারা কথা বলতে চায় না। যার কারনে অনেকের কাছে বিরুক্তির কারন হয়ে দাঁড়ায়। বিষয়টি নিয়ে সা/মাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ/কটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন বিশিষ্ট রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. আসিফ নজরুল পাঠকদের জন্য হু/বহু নিচে দেওয়া হ/লো।
পিনাকী ভট্টাচার্য্য দুর বিদেশে একা একা বসে কথা বলে। সেটার গড় ভিউ প্রায় ৬ লক্ষ। আর একাত্তর টিভি এতো আয়োজন করে তিন-চারটা অতিথি নিয়ে একাত্তর জার্নাল অনুষ্ঠান করে। তার এভারেজ ভিউ মাত্র ৬০ হাজারের মতো। পিনাকীর ১০ ভাগের একভাগ!
মানুষের মনের কথা কি বোঝা যায় তাতে? নাকি পিনাকীর শ্রোতারা মানুষ না? খালেদ মুহিউদ্দীনের শ্রোতা, তারা মানুষ? তার গড় ভিউ কিন্তু আরো বেশী, ৮ লক্ষের মতো। ১ মিলিয়নের উপর ভিউ আছে কমপক্ষে ১০ টা অনুষ্ঠানের।
গনতন্ত্রে পিনাকীর শ্রোতা আর একাত্তর টিভির শ্রোতার ভোট একটাই। হয়তো এটাই এখন গণতন্ত্র বিরাগের কারণ হয়ে দাড়িয়েছে। আইযুব খানের মৌলিক গনতন্ত্রের ইনফিরিয়র ভার্সন চৌর্যিক গনতন্ত্র জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এক শ্রেনীর মানুষের কাছে!
প্রসঙ্গত, সঠিক তথ্য তুলে ধরলেই তো মানুষ সেটি দেখবে কারন চাটুকারিতা পছুন্দ করে না কেউ মন্তব্য করেন বিশিষ্ট রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, গণতন্ত্র ও মানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলাই মূখ্য বিষয়।